মঙ্গলবার- ২রা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

বড় ইলিশের দেখা নেই দাপটে ছোট ইলিশ

Hilsa price in the market
সংগৃহীত ছবি

গতকাল রবিবার ও আজ সোমবার সকালে মতলব দক্ষিণ উপজেলা সদর, মুন্সিরহাট এবং মতলব উত্তর উপজেলার আমিরবাদ ও সুজাতপুরসহ কয়েকটি বাজারে দেখা গেছে বড় ও মাঝারি আকারের ইলিশ সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে।এত চড়া দামে সাধারণ জনগণের পক্ষে ইলিশ কেনা কোনভাবে সম্ভব নয়।

এখন শুধুমাত্র ছোট ইলিশ বা স্থানীয়ভাবে পরিচিত ‘টেম্পু ইলিশ’ই ভরসা হয়ে দাড়িয়েছে সাধারণ জনগণের কাছে।ছোট ইলিশ তুলনামূলক কমদামেই মিলছে বাজারে।ছোট ইলিশের পাশে ক্রেতাদের জমজমাট ভিরও দেখা যাচ্ছে।ক্রেতারা জানান এত চড়া দামে বড় বা মাঝারি ইলিশ কেনা তাদের পক্ষে সম্ভব নয় তাই ছোট ইলিশ কিনছেন।

ভরা মৌসুমেও চাঁদপুরের মতলব উত্তর ও মতলব দক্ষিণ উপজেলার বাজারে বড় ও মাঝারি আকারের ইলিশ সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে। যার দাম কমছে না বলে জানা যায়। এতে করে স্থানীয় সকল সাধারণ মানুষ হিমশিম খাচ্ছেন মাছের বাজারে।মুন্সিরহাট এবং মতলব উত্তর উপজেলার আমিরবাদ ও সুজাতপুরের কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ বাজারে খুব একটা মিলছে না, আর যা মিলছে তার দামও সাধারণ ক্রেতাদের হাতের নাগালের বাইরে।

৩০০ থেকে ৪৫০ গ্রাম ওজনের ছোট ইলিশ প্রচুর পরিমাণে আসছে বাজারে। যার দাম কিছুটা কম হওয়ার কারনে সল্প আয়ের সাধারণ মানুষ সেগুলোই কিনছেন।

মো. রয়েল ও পানু দাস নামের মতলব দক্ষিণ উপজেলা সদর বাজারের দুই মাছ বিক্রেতা জানান ৩০০ থেকে ৪৫০ গ্রাম ওজনের ছোট ইলিশ বাজারে প্রচুর আসছে। দামে কম হওয়ায় প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন মণ ছোট ইলিশ বিক্রি হচ্ছে।ক্রেতারা দু-তিন কেজি করেও কিনছেন।তবে ছোট হলেও পদ্মার এই ইলিশ সুস্বাদু। কিন্তু ৮০০ গ্রাম থেকে এক কেজি ওজনের ইলিশ কেজিপ্রতি ১ হাজার ৮০০ থেকে ২ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তাই সেগুলোর বেচাকেনাও অনেক কম হয়।

আরও পড়ুন

সম্পর্কিত আরো খবর

জনপ্রিয়