
অনেকেই কিডনি রোগকে ছোট করে দেখেন, অথচ এটি নীরবভাবে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ ফিল্টারকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ক্লান্তি, ঘুমের সমস্যা, চোখ বা পায়ের ফোলা, প্রস্রাবে রক্ত বা ফেনা—এই সব ইশারা সময়মতো চেনা থাকলে কিডনি সমস্যা শনাক্ত করা সহজ হয়। নিয়মিত ব্লাড ও ইউরিন পরীক্ষা, আলট্রাসনোগ্রামসহ প্রাথমিক চিকিৎসা শুরু করলেই বড় জটিলতা এড়ানো সম্ভব।
কিডনি নীরবে শরীরে গুরুতর ক্ষতি করতে পারে। এটি রক্ত পরিশোধন, টক্সিন বের করা ও লবণের ভারসাম্য রাখে। কিডনি ঠিকমতো কাজ না করলে শরীর আগে থেকেই সংকেত দেয়। সাধারণ ক্লান্তি, ঘুমে ব্যাঘাত, ত্বক শুষ্ক ও ফেটে যাওয়া, ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাবে রক্ত বা ফেনা, চোখ ও পা ফুলে যাওয়া—এই সব কিডনি সমস্যার ইশারা।
প্রাথমিকভাবে ব্লাড টেস্ট (Creatinine, Urea), ইউরিন টেস্ট (Protein, RBC) ও আলট্রাসনোগ্রাম করলেই রোগ শনাক্ত সম্ভব। কিডনি রোগ শুরুতে নীরব হলেও মারাত্মক হলে অন্যান্য অঙ্গের ওপর প্রভাব ফেলে।
তাই লক্ষণগুলো চিনে, সময়মতো পরীক্ষা ও চিকিৎসা নেওয়াই সবচেয়ে বড় সাবধানতা। নিয়মিত স্বাস্থ্যপরীক্ষা ও সতর্কতার মাধ্যমে সুস্থ কিডনি বজায় রাখা সম্ভব।