
মতিঝিল অফিস থেকে কেনা ২৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র চার দিনের মধ্যে ভাঙা হয়ে টাকা অন্য ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরিত হয়েছে। একই দিনে ডাচ্-বাংলা ও এনআরবি ব্যাংকের মাধ্যমে আরও ৫০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র ভাঙার চেষ্টা ধরা পড়ে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ঘটনার দ্রুত তদন্ত শুরু করেছে। তদন্তে দেখা গেছে, গ্রাহকরা সঞ্চয়পত্র ভাঙার জন্য আবেদন করেননি এবং তাদের মোবাইলে কোনো ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) যায়নি।
তদনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়, বিএফআইইউ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। ব্যাংক কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পরিবর্তন করা হয়েছে এবং মতিঝিল থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
সার্ভার হ্যাক বা অন্য কোনো পদ্ধতিতে অর্থ আত্মসাৎ হয়েছে কি না, তা তদন্ত শেষে জানা যাবে। এখন পর্যন্ত টাকা উত্তোলনের জন্য ব্যবহৃত অ্যাকাউন্ট ও সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। ব্যাংক সতর্ক করেছে, জালিয়াতি প্রতিরোধে সমস্ত সঞ্চয়পত্র লেনদেনের প্রক্রিয়া নজরদারি করা হচ্ছে।





















