
ফিলিস্তিনের বিধ্বস্ত গাজা শহরে যুদ্ধবিরতি বজায় রাখা এবং শান্তি পরিকল্পনার পরবর্তী পর্যায়ে যাওয়া সবচেয়ে বড় বাধা হলো ইসরায়েলের তৈরি করা ‘কৃত্রিম বাধা’।
এই মন্তব্য করেছেন কাতারের হামাদ বিন খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুলতান বারাকাত আল জাজিরা বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর)।
তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলি পক্ষ থেকে প্রথমেই তাদের বাহিনী প্রত্যাহার করা উচিত ছিল … তারা চুক্তির সঙ্গে সম্পূর্ণ সঙ্গতিপূর্ণভাবে এটি করেনি।’তিনি উল্লেখ করেছেন, “এরপর তারা সাহায্য প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে, কিন্তু ধীরে ধীরে এটি বিলম্বিত করার চেষ্টা করছে। তারা আশা করছে, এটি একটি সংকট তৈরি করবে এবং হামাস কোনো না কোনোভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে।”
কাতারের হামাদ বিন খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুলতান বারাকাত বলেছেন, অধিকৃত পশ্চিম তীর সংযুক্তির জন্য ইসরায়েলি নেসেটের দুটি বিল এগিয়ে নেওয়ার পদক্ষেপ মূলত “ট্রাম্প ও তার প্রশাসনকে বিরক্ত করার জন্য” পরিকল্পিত।
গত ৯ অক্টোবর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেন, ইসরায়েল এবং হামাস একটি শান্তি পরিকল্পনার চুক্তিতে পৌঁছেছে। চুক্তির প্রথম পর্যায়ে সমস্ত বন্দি মুক্তি এবং ইসরায়েলি সৈন্যদের নির্দিষ্ট রেখার বাইরে প্রত্যাহার অন্তর্ভুক্ত।
১০ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়। তবে তখন থেকে ইসরাতেলের বিরুদ্ধে অংখ্যবার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ এসেছে।





















