
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলেই অভিযুক্তরা দেশের কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে বা সরকারি পদে নিয়োগ পেতে পারবেন না।
আইন মন্ত্রণালয় সোমবার রাতে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩-এ সংশোধনী প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, যেকোনো ব্যক্তি যদি ট্রাইব্যুনালে ফরমাল চার্জের সম্মুখীন হন, তাহলে তিনি জাতীয় সংসদ বা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। পাশাপাশি, অভিযুক্তরা সরকারি চাকরি বা অন্য কোনো সরকারি পদে নিয়োগও পেতে অযোগ্য হবেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, যদি ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক অভিযুক্তকে খালাস দেওয়া হয়, তবে এই বিধান প্রযোজ্য হবে না। চিফ প্রসিকিউটর জানান, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে এখন শুধু আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন সাক্ষ্য-প্রমাণ আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতের তদন্তে এই প্রমাণগুলো ব্যবহার করা হবে।
সংশোধনী আইনের মাধ্যমে ট্রাইব্যুনাল কোনো দল বা সংগঠনকে নিষিদ্ধ করতে, তাদের নিবন্ধন বাতিল করতে এবং সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার ক্ষমতাও রাখে।





















